দৃষ্টি আকর্ষণ
দৃষ্টি আকর্ষণ দৈনিক বরুড়া কণ্ঠ'র ধারাবাহিক ও অনলাইন সংখ্যায় বিজ্ঞাপন প্রদানের আবেদন। অত্যন্ত আনন্দের সাথে জানানো যাচ্ছে যে, বরুড়া কণ্ঠর ২৪ বছর পেরিয়ে ২৫ বছরে পদার্পন করেছে। আমাদের প্রিন্ট পত্রিকার পাশাপাশি অনলাইন সংস্করণ নিয়মিত প্রকাশিত হচ্ছে। আপনার পণ্য ও প্রতিষ্ঠানের একটি বিজ্ঞাপন প্রত্যাশা করছি। আপনার যেকোন সহযোগিতা পত্রিকাটি প্রকাশনার ক্ষেত্রে সহায়ক হবে। ধন্যবাদান্তে মোসাঃ তাছলিমা আক্তার সম্পাদক ও প্রকাশক মোবাঃ ০১৮১৯০৯৭৭৬২

সাবেক গভর্নরসহ ২৫ জনের নামে লকার খুঁজে পায়নি দুদক

Barura Kantha / ১৭ Time View
Update : রবিবার, ৯ ফেব্রুয়ারী, ২০২৫

সাবেক গভর্নর আব্দুর রউফ তালুকদারসহ ২৫ কর্মকর্তার নামে সেফ ডিপোজিট লকার খুঁজে পায়নি দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক)। রোববার (৯ ফেব্রুয়ারি)অভিযান শেষে এ তথ্য জানিয়েছেন দুদকের পরিচালক কাজী সায়েমুজ্জমান।

কাজী সায়েমুজ্জামান বলেন, ‘যে ২৫ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগের ভিত্তিতে বাংলাদেশ ব্যাংকে এসেছিলাম, তাঁদের নামে লকার নেই। আরও অনেকের বিরুদ্ধে অভিযোগ আছে। আদালতের অনুমোদনের ভিত্তিতে পরবর্তী অভিযান চালাবে দুদক।’

২৫ জনের বিরুদ্ধে এ অভিযোগ করেছিলেন বাংলাদেশ ব্যাংকের বিভিন্ন পর্যায়ের কর্মকর্তারাই। যাঁদের বিরুদ্ধে অভিযোগ, তাঁদের অনেকেই এখনো বাংলাদেশ ব্যাংকে কর্মরত, অনেকে এখন চাকরিতে নেই। এখন পর্যন্ত মোট ২৭২টি সেফ ডিপোজিট লকারের সন্ধান পাওয়া গেছে।

এর আগে আজ রোববার দুপুর সাড়ে ১২টায় দুদকের পরিচালক কাজী সায়েমুজ্জামানের নেতৃত্বে ৮ সদস্যের একটি দল বাংলাদেশ ব্যাংকের লকারে তল্লাশি চালাতে আসে। আদালতের অনুমতির সাপেক্ষে অনুসন্ধান চালানে হয়।

গত ২৬ জানুয়ারি কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সাবেক ডেপুটি গভর্নর এস কে সুরের লকারে তল্লাশি চালিয়ে প্রায় পাঁচ কোটি টাকার সম্পদের সন্ধান পায় দুদক। সেগুলো এখন কেন্দ্রীয় ব্যাংকের জিম্মায় রাখা হয়েছে। অভিযানের সময় কেন্দ্রীয় ব্যাংকের কর্মকর্তাদের নামে আরও কিছু লকার খুঁজে পায় দুদক।

এর মধ্যে যাঁদের নামে বর্তমানে দুর্নীতির অভিযোগের তদন্ত চলছে, তাঁদের নামেও লকার থাকতে পারে বলে সন্দেহ করা হচ্ছে। এ কারণে ওই সব লকারেও তল্লাশি চালানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে দুদক।

এই পরিপ্রেক্ষিতে ২ ফেব্রুয়ারি দুদক থেকে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের গভর্নরকে চিঠি দেওয়া হয়। কেউ যেন ওই সব লকার খুলতে না পারে, সে বিষয়ে পদক্ষেপ নেওয়ার অনুরোধ জানায় তারা। এর পর থেকে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের মতিঝিল শাখার লকার আর কাউকে খুলতে দেওয়া হচ্ছে না।

বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র আরিফ হোসেন খান সাংবাদিকদের বলেন, দুদক তালিকা নিয়ে এসেছিল। তারা লকারের তালিকা খুঁজে দেখেছে, কিন্তু তালিকাভুক্ত কারও লকার খুঁজে পায়নি।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো খবর