শিরোনাম:
বরুড়ায় ওরাই আপনজন সামাজিক সংগঠনের ৫ম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী পালিত বরুড়ায় ওরাই আপনজন সামাজিক সংগঠনের ৫ম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী পালিত ইন্টারন্যাশনাল স্ট্যান্ডার্ড ইউনিভার্সিটির ফুটবল ফেস্ট উদ্বোধন বরুড়া উপজেলার উন্নয়ন কার্যক্রম এর অগ্রগতি বরুড়ায় শারদীয় দুর্গাপূজা উদযাপন উপলক্ষে আইন-শৃংখলা বিষয়ক মতবিনিময় সভা-২০২৫ অনুষ্ঠিত বরুড়ায় প্রবাসী কল্যান ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয় কর্তৃক মেধাবী শিক্ষার্থী সংবর্ধনা ও জব ফেয়ার অনুষ্ঠিত বরুড়ায় শারদীয় দুর্গাপূজা উপলক্ষে সনাতন ধর্মাবলম্বীদের সাথে মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত চট্টগ্রামে অত্যাধুনিক উৎপাদন কারখানা নিয়ে গ্রাসহপার বিল্ডিং ম্যাটেরিয়ালস সম্প্রসারিত হলো কুমিল্লায় ধ্রুবতারার রজতজয়ন্তী উদযাপন 

বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটিতে ড্রাগ আবিষ্কার এবং ওষুধের পুন:র্নির্মাণ,, নিয়ে সেমিনার অনুষ্ঠিত।।

Barura Kantha / ৪৬৪৫ Time View
Update : মঙ্গলবার, ২৫ ফেব্রুয়ারী, ২০২৫

 

বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটিতে ড্রাগ আবিষ্কার এবং ওষুধের পুন:র্নির্মাণ,, নিয়ে সেমিনার অনুষ্ঠিত।।

নতুন যুগে পা রাখছে ওষুধ আবিষ্কার: রাসায়নিক, জৈবিক ও ক্লিনিকাল গবেষণায় উন্মোচিত হয়েছে নতুন দিগন্ত।

দেশের অন্যতম বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি ফার্মেসি বিভাগের উদ্যোগে অনুষ্ঠিত রাসায়নিক, জৈবিক এবং ক্লিনিক্যাল গবেষণার উপর ভিত্তি করে ড্রাগ আবিষ্কার এবং ওষুধের পুন:র্নির্মাণ শীর্ষক সেমিনারে বক্তারা এসব কথা বলেন।

সেমিনারে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্লিনিক্যাল ফার্মেসি এবং ফার্মাকোলজি ও বায়োমেডিকেল রিসার্চ এর পরিচালক প্রফেসর ড. এস. এম. আব্দুর রহমান।

আজ মঙ্গলবার (২৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ ) ইউনিভার্সিটি মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত উক্ত সেমিনারে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটির রেজিস্ট্রার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মাহাবুবুল হক (অব.)। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন বিইউ’র ফার্মেসি বিভাগের চেয়ারম্যান প্রফেসর আবুল কালাম আজাদ।

মূল প্রবন্ধে প্রফেসর আব্দুর রহমান বলেন, আমাদের দেশে ওষুধ গবেষণায় এক নতুন যুগের সূচনা হলো। সাম্প্রতিক গবেষণায় রাসায়নিক, জৈবিক এবং ক্লিনিকাল গবেষণার সমন্বয়ে ড্রাগ আবিষ্কার ও পুনর্নির্মাণের প্রক্রিয়ায় বিপ্লব ঘটেছে। বিজ্ঞানীদের এই উদ্যোগ রোগ নিরাময়ের নতুন পথ উন্মুক্ত করার পাশাপাশি চিকিৎসা খাতে নতুন দিগন্ত তৈরি করবে।

তিনি বলেন, এই গবেষণার মূল লক্ষ্য হলো রোগ প্রতিরোধে আরও কার্যকর এবং নিরাপদ ওষুধ উদ্ভাবন করা। উন্নত রাসায়নিক বিশ্লেষণ, জৈবিক প্রযুক্তি এবং ক্লিনিকাল ট্রায়ালের সমন্বয়ে নতুন ওষুধ তৈরি প্রক্রিয়াকে আরও দ্রুত ও নির্ভুল করে তুলেছে। তাঁর মতে এই উদ্ভাবনগুলো জেনেটিক, ভাইরাল এবং সংক্রামক রোগগুলোর চিকিৎসায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন আনতে সক্ষম হবে।

তিনি আরও বলেন, “আমাদের লক্ষ্য এমন ওষুধ তৈরি করা, যা রোগ নিরাময়ে আরও কার্যকর হবে এবং পার্শ্বপ্রতিক্রিয়াও কম হবে। ওষুধ পুনর্নির্মাণের মাধ্যমে পুরনো ওষুধগুলোকেও নতুনভাবে ব্যবহার করা সম্ভব হবে।”

এই উদ্যোগ দেশের স্বাস্থ্য খাতে বৈজ্ঞানিক গবেষণার অগ্রগতি এবং বৈশ্বিক পর্যায়ে বাংলাদেশের ভূমিকা আরও শক্তিশালী করবে বলে আশা করা হচ্ছে।

অনুষ্ঠানে ফার্মেসি বিভাগের ছাত্রছাত্রী, শিক্ষক- কর্মকর্তাগন উপস্থিত ছিলেন।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো খবর