শিরোনাম:
বরুড়ায় আইএসইউ’র আয়োজনে এইচএসসি উত্তীর্ণদের সম্মাননা ও সাংস্কৃতিক আয়োজন বরুড়ায় জনকল্যাণ সমিতির উদ্যোগে বৃত্তি পরীক্ষা ও সাংস্কৃতিক উৎসব ৮৯৪ শিক্ষার্থীর অংশগ্রহণ, ৩১১ জন পেল বৃত্তি বরুড়া উপজেলা প্রেস ক্লাবের আয়োজনে বিদায়ী সংবর্ধনা বরুড়ায় চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় এলামনাই এসোসিয়েশনের আনন্দঘন মিলনমেলা ভালোবাসা ও সম্মানে বিদায়: ইউএনও নু-এমং মারমা মংকে সংবর্ধনা বরুড়ায় জাতীয় প্রাণিসম্পদ সপ্তাহ উদযাপন প্রযুক্তি ও প্রশিক্ষণে খামারিদের সমৃদ্ধির আহ্বান বরুড়ায় কাদবা তলাগ্রাম তারিণী চরণ লাহা উচ্চ বিদ্যালয়ের শিক্ষার মান উন্নয়ন ও পুরষ্কার বিতরণী অনুষ্ঠান ২০২৫ অনুষ্ঠিত বরুড়ায় মরহুম আবু তাহের স্মৃতি ফাউন্ডেশন কর্তৃক বৃত্তি প্রদান অনুষ্ঠান বরুড়ায় মোটরসাইকেল ও সিএনজি সংঘর্ষে অপু কর নিহত আইএসইউতে উৎসবমুখর পরিবেশে অনুষ্ঠিত হলো নবীনবরণ

বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটিতে ড্রাগ আবিষ্কার এবং ওষুধের পুন:র্নির্মাণ,, নিয়ে সেমিনার অনুষ্ঠিত।।

Barura Kantha / ৪৬৬২ Time View
Update : মঙ্গলবার, ২৫ ফেব্রুয়ারী, ২০২৫

 

বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটিতে ড্রাগ আবিষ্কার এবং ওষুধের পুন:র্নির্মাণ,, নিয়ে সেমিনার অনুষ্ঠিত।।

নতুন যুগে পা রাখছে ওষুধ আবিষ্কার: রাসায়নিক, জৈবিক ও ক্লিনিকাল গবেষণায় উন্মোচিত হয়েছে নতুন দিগন্ত।

দেশের অন্যতম বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি ফার্মেসি বিভাগের উদ্যোগে অনুষ্ঠিত রাসায়নিক, জৈবিক এবং ক্লিনিক্যাল গবেষণার উপর ভিত্তি করে ড্রাগ আবিষ্কার এবং ওষুধের পুন:র্নির্মাণ শীর্ষক সেমিনারে বক্তারা এসব কথা বলেন।

সেমিনারে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্লিনিক্যাল ফার্মেসি এবং ফার্মাকোলজি ও বায়োমেডিকেল রিসার্চ এর পরিচালক প্রফেসর ড. এস. এম. আব্দুর রহমান।

আজ মঙ্গলবার (২৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ ) ইউনিভার্সিটি মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত উক্ত সেমিনারে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটির রেজিস্ট্রার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মাহাবুবুল হক (অব.)। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন বিইউ’র ফার্মেসি বিভাগের চেয়ারম্যান প্রফেসর আবুল কালাম আজাদ।

মূল প্রবন্ধে প্রফেসর আব্দুর রহমান বলেন, আমাদের দেশে ওষুধ গবেষণায় এক নতুন যুগের সূচনা হলো। সাম্প্রতিক গবেষণায় রাসায়নিক, জৈবিক এবং ক্লিনিকাল গবেষণার সমন্বয়ে ড্রাগ আবিষ্কার ও পুনর্নির্মাণের প্রক্রিয়ায় বিপ্লব ঘটেছে। বিজ্ঞানীদের এই উদ্যোগ রোগ নিরাময়ের নতুন পথ উন্মুক্ত করার পাশাপাশি চিকিৎসা খাতে নতুন দিগন্ত তৈরি করবে।

তিনি বলেন, এই গবেষণার মূল লক্ষ্য হলো রোগ প্রতিরোধে আরও কার্যকর এবং নিরাপদ ওষুধ উদ্ভাবন করা। উন্নত রাসায়নিক বিশ্লেষণ, জৈবিক প্রযুক্তি এবং ক্লিনিকাল ট্রায়ালের সমন্বয়ে নতুন ওষুধ তৈরি প্রক্রিয়াকে আরও দ্রুত ও নির্ভুল করে তুলেছে। তাঁর মতে এই উদ্ভাবনগুলো জেনেটিক, ভাইরাল এবং সংক্রামক রোগগুলোর চিকিৎসায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন আনতে সক্ষম হবে।

তিনি আরও বলেন, “আমাদের লক্ষ্য এমন ওষুধ তৈরি করা, যা রোগ নিরাময়ে আরও কার্যকর হবে এবং পার্শ্বপ্রতিক্রিয়াও কম হবে। ওষুধ পুনর্নির্মাণের মাধ্যমে পুরনো ওষুধগুলোকেও নতুনভাবে ব্যবহার করা সম্ভব হবে।”

এই উদ্যোগ দেশের স্বাস্থ্য খাতে বৈজ্ঞানিক গবেষণার অগ্রগতি এবং বৈশ্বিক পর্যায়ে বাংলাদেশের ভূমিকা আরও শক্তিশালী করবে বলে আশা করা হচ্ছে।

অনুষ্ঠানে ফার্মেসি বিভাগের ছাত্রছাত্রী, শিক্ষক- কর্মকর্তাগন উপস্থিত ছিলেন।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো খবর